মহামারি আকার ধারণ করেছে ডেঙ্গুজ্বর। রাজধানীতে হাসপাতালগুলোতে সক্ষমতার চেয়ে বেশি রোগী রয়েছে। স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাধ্য হয়ে কোভিড-১৯ এর জন্য নির্ধারিত হাসপাতালগুলোতেও শুরু হয়েছে ডেঙ্গুর চিকিৎসা। এ অবস্থায় জীবন নিয়ে ঝুঁকিতে রয়েছেন রাত জেগে দায়িত্ব পালন করা নিরাপত্তাকর্মীরা।
আবাসিক এলাকা, ব্যাংকের বুথ, শপিংমল, কোথাও তাদের জন্য নেই সুরক্ষার ব্যবস্থা। এমনকি হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করেন যে নিরাপত্তাকর্মীরা, তাদের জীবন বাঁচাতেও নেই কোনো ব্যবস্থা।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন সন্ধ্যার মধ্যেই মশা মারার ওষুধ দেওয়া শেষ করে। ফলে রাত যত বাড়ে, ততই বাড়ে মশার উপদ্রব। ফলে নিরাপত্তাকর্মীদের শেষ ভরসা হয়ে দাঁড়ায় ক্ষতিকর মশার কয়েল। যদিও উন্মুক্ত স্থানে জ্বালানো কয়েল কাজে আসে না তেমন।
বাংলাপেইজ/এএসএম