করোনা মহামারির ধাক্কায় রেস কাটতে পারেনি বাংলাদেশের মানুষ। এছাড়া হু হু করে বেড়েছে বিভিন্ন পণ্যের দাম। ফলে নিত্যপণ্যের বাড়তি দামের বোঝা টানতে চিড়েচ্যাপটা হয়ে যাচ্ছে সাধারণ মানুষ। ব্যয়ের লাগাম টানতে খাদ্য ছাড়া অন্যান্য পণ্য কেনা কমিয়ে দিয়েছেন অনেকেই। ফলে গেলো কয়েকমাস থেকে জুতা কিংবা পোশাক কিনছে না মানুষ।
এর মধ্যে আবার যোগ হয়েছে লোডশেডিং। সারাদেশে লোডশেডিংয়ের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। একই সঙ্গে দেখা দিয়েছে গ্যাস সংকট। এ পরিস্থিতিতে উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে বাড়তি দামে গ্যাস কিনতেও রাজি ব্যবসায়ীরা।
তবে বৈশ্বিক সংকটের কথা মাথায় রেখে সরকার জ্বালানি সাশ্রয়ের কথা বলছে। প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার এমন মন্তব্যে জনমনে আতঙ্ক দেখা দেয়। অনেককেই বলতে শোনা যায়, সরকার হয়তো দিনের বেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখতে চায়!
তবে এরপরই এ বিষয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেন, শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। কয়েক মাসের মধ্যেই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
বাংলাপেইজ/এএসএম