আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: হজের খুতবায় সাধারণত ধর্মীয় বিষয়ের পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলা হয়। এবারের খুতবায় প্রাধান্য পেয়েছে ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা ও পরাধীনতার বিষয়টি।
এবারের হজের খুতবায় ফিলিস্তিনিদের মুক্তির জন্য দোয়া করা হয়। হাজিদেরসহ পুরো মুসলিম বিশ্বের কাছেও তাদের জন্য দোয়ার আহ্বান জানানো হয়।
গত শনিবার হয়েছে হজের প্রধান আনুষ্ঠানিকতা। এদিন সূর্যদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সৌদি আরবের মক্কা নগরীর আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করেন প্রায় ২০ লাখ হাজি।
শনিবার আরাফাতের ময়দানে অবস্থানের পর রবিবার (১০ জিলহজ) মিনায় গিয়ে শয়তানকে পাথর মারার পর পশু কোরবানি দিয়ে হাজিরা ঈদুল আযহা উদযাপন করেন।
এরপর হজের সর্বশেষ আনুষ্ঠানিকতা কাবাঘর তাওয়াফ বা প্রদক্ষিণ করবেন তারা। ১১ থেকে ১২ জিলহজ (সোমবার থেকে মঙ্গলবার) সূর্য ডোবার আগেই কাবাঘর তাওয়াফ করতে হবে।
তথ্যসূত্র: সৌদি গেজেট, আরব নিউজ, সিয়াসাত ডেইলি